০১ | নাম | আশা-মুন্সীগঞ্জ জেলা কার্যালয় ভিটি শিলমন্দী (কাঁটাখালি রোড),মুন্সীগঞ্জ
|
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০২ | অফিস পরিচিতি | আশা দরিদ্র জনগোষ্ঠির আর্থ-সামাজিক উন্নযন ও দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্য নিয়ে ১৯৭৮ইং সাল থেকে মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলায় টেপরা নামক স্থান থেকে তার কর্মকান্ডের যাত্রা শুরু করে। সময়ের দাবী ও দারিদ্র জনগোষ্ঠির ব্যপক চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে ১৯৯২ সালে সংস্থার কর্ম পদ্ধতি ও কর্মকান্ডের ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়। তখন থেকে সঞ্চয় ও ঋণ কার্যক্রমের সেবার দ্বারা দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে (বিশেষ করে মহিলা) অর্থনৈতিকভাবে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে আত্ননির্ভশীল করে গড়ে তোলা এবং দারিদ্র জনগোষ্ঠিকে সেবার বিনিময়ে অর্জিত সেবামূল্য থেকে সংস্থাকে দায়িত্বশীল ও টেকসই করার দৃঢ় প্রত্যয় এবং অভিপ্রায় নিয়ে নতৃন করে কাজ শুরু করে। জন্মলগ্ন থেকে আশা বিভিন্ন উন্নয়ন পন্থাগুলো প্রয়োগ করে বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ আত্ননির্ভর ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান তথা Microfinance Institute (MFI)হিসাবে স্বীকৃত। আশার প্রতিটি ব্রাঞ্চে নিজস্ব সফটওয়ার এর মাধ্যমে দৈনিক হিসাব নিকাশ পরিচালিত হয়ে থাকে। ক্ষদ্রঋণে আশার গৌরবময় অর্জন ও নন্দিত সফলতার কারনে আজ আশা’র মডেলকে অনুসরণ করে বিশ্বের অনেক দেশে। আশা’র সহজসরল, নমনীয় এবং ব্যয়সাশ্রয়ী নীতিই এই সফলতা অর্জনের মূল চাবিকাঠি। সেই লক্ষ্যে আশা মুন্সীগঞ্জ জেলায় ১৯৯৫ সালের ২২ মে থেকে কার্যক্রম শুরু করে। (ক) আশা ১৯৭৮ সালে সোসাইটি রেজিষ্টেশন্এ্যাক্ট, XXI Of 1860এর অধিনে জয়েন্ট স্টক কোম্পানীতে এসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল এডভান্সমেন্ট (আশা) নামে সংস্থা নিবন্ধত হয়, যার নিবন্ধন নম্বরঃ এস-৬৬০/৩৬ অব ১৯৭৮-১৯৭৯, ইস্যু নম্বর-৪২০। (খ) ২০০১ সালে রেজিষ্টার অব জয়েন্টস্টক কোম্পানিজ ও ফার্মস বাংলাদেশ, ঢাকা এর পরিদপ্তর হতে এসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল এডবান্সমেন্ট (আশা) এই নাম পরিবর্তন করে শুধু আশা করা হয়, যার নম্বর-১২৬৮৭, তারিখ ১৪-১০-২০০১ইং। (গ)২০০৮ সালে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আইন ২০০৬ (২০০৬ সনের ৩২নং আইন) এর ধারা ১৬ এর উপ-ধারা (৩) এর অধীনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি, ঢাকা থেকে সনদ লাভ করে, যার নম্বর হলোঃ ০০৪৭০-০০৫৩৮-০০১০০, তারিখ ১৫ জানুযারী২০০৮ইং। Øঋণ দান সংস্থা, প্রধানের পদবী-জেলা ব্যবস্থাপক । Øজেলা অফিসের আওতাধীন ব্রাঞ্চ গুলো-
|
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৩ | কি সেবা কিভাবে পাবেন | Øঋণ সেবা প্রদানঃ ১. প্রাথমিক ঋণ-৮০০০ থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত। সমিতিতে ভর্তি হয়ে ০৭ দিনের মধ্যে সহজ শর্তে এই ঋণটি প্রদান করা হয়। (৩৫ জন সদস্য নিয়ে ১টি সমিতি গঠন করা হয়।) ২. বিশেষ ঋণ ৫১০০০ থেকে ৭০০০০০ টাকা পর্যন্ত। প্রকল্প আছে এমন ব্যক্তিদের এই ঋণ প্রদান করা হয়। ৩.শিক্ষা ঋণ । ৪. পূনঃবাসন ঋণ । ৫. এগ্রি বিজনেস ঋণ ঃএশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) সহায়তায় এগ্রিবিজনেস প্রকল্পের সাথে বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ব্যাংক, ইষ্টার্ন ব্যাংক, ব্যাসিক ব্যাংক, আশা, প্রতিষ্ঠানসমুহ জড়িত আছে। এগ্রিবিজনেস/কৃষি ব্যবসা ঋণের সম্ভাব্য প্রকল্পসমূহঃ - কৃষি যন্ত্রপাতির ব্যবসা। - অন্যান্য কৃষি উপকরণ ব্যবসা; যেমন- বীজ, চারা, পোনা মাছ, মুরগী, গরু-বাছুর, নার্সারি ব্যবসা, ইত্যাদি। - কৃষি পণ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং পরিবহনের ব্যবসা। - সার ও কীটনাশকের ব্যবসা, মাছ চাষ, হাঁস-মুরগীর খামার, গাভী পালন, পানের-বরজ, পানের ব্যবসা, গরু মোটাতাজাকরণ। - অপ্রচলিত উচ্চমূল্যের কৃষি পণ্য উৎপাদন, ব্যবসা, ইত্যাদি। প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃদেশব্যাপী কৃষি ব্যবসার উন্নতির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন, ক্ষুদ্র কৃষি উদ্যোক্তাকে ঋণ ও কারিগরি সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান এবং অবহেলিত গ্রামীণ নারী/পুরুষদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে কৃষি ব্যবসায় অগ্রাধিকার প্রদান ও উদ্যোক্তা তৈরী করা প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। এ ছাড়াও প্রকল্পের অন্যান্য উদ্দেশ্যগুলো হচ্ছেঃ ১. গ্রামীণ পর্যায়ে বাণিজ্যিকভাবে কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন, উপকরণ সরবরাহ, বাজারজাতকরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং পরিবহণ ইত্যাদি সং&&শ্লষ্ট ছোট আকারের উদ্যোক্তাগণের ব্যবসায় সম্প্রসারণ করা । ২. গ্রামীণ দরিদ্রদের আয় ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য অপ্রচলিত শষ্য ও কৃষিজাত পণ্যের মূল্য সংযোজন বৃদ্ধি করা। ৩. কৃষি ব্যবসায় দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ টেকসই করার জন্য ঋণ সরবরাহের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহের দক্ষতা বৃদ্ধি করা। ৪. কৃষি ব্যবসায় নিয়োজিত ছোট আকারের উদ্যোক্তাগণের ব্যবসা সম্প্রসারণ করার জন্য ঋণ সুবিধা প্রদান। ৫. গ্রামীণ পর্যায়ে কৃষি ব্যবসার কর্মকান্ডের উন্নয়নের জন্য ঋণ ও আনুসঙ্গিক সহায়তা প্রদানের নিমিত্তে এনজিওর অভিজ্ঞতা ব্যবহার করা। ৬. কৃষি ব্যবসার উন্নয়ন এবং বাজার ব্যবস্থাপনা পরিবেশের জন্য নীতিমালা তৈরী করা। ৭. কৃষি ব্যবসায় নারী উদ্যোক্তাগণকে উৎসাহিত করা এবং প্রকল্পাধীন ঋণ সুবিধাভোগীর মধ্যে কমপক্ষে ৩০% নারীদের অগ্রাধিকার প্রদান করা। প্রকল্পের নামঃবাংলাদেশ এগ্রিবিজনেস ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (বিএডিপি)। উদ্যোগী মন্ত্রণালয়ঃকৃষি মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়। òসদস্যদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদানঃজটিল রোগের জন্য সদস্যদের অনুদান হিসাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। যেমন-ক্যান্সার,ব্রেইন টিউমার,পিত্ত থলির পাথর অপসারন,কিডনি রোগ,হার্ট অপারেশন,মেরুদন্ড অপারেশন,পাইলস,হানিয়া,নাক কান গলা অপারেশন ইত্যাদি । òসদস্যদের বীমা সুবিধাঃপ্রাথমিক ঋণ-৮০০০ থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত।ঋণ গ্রহনকারী সকল সদস্য নিজ/স্বামী মারা গেলে সদস্যদের বীমা সুবিধা প্রদান করা হয় যেমন ঋণ মাফ ও নিরাপত্তা ৫গুন সহ ফেরত দেওয়া হয় । òবৈদেশিক রেমিটেন্স প্রদান।‘‘আশা-ফরেন রেমিটেন্স সার্ভিস’’ এর আওতাভুক্ত সকল ব্রাঞ্চ থেকে রেমিটেন্স প্রদানকরা হয়। পৃথিবীর প্রায় ২০০টিরও অধিক দেশ থেকে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন এর মাধ্যমে বাংলাদেশী নাগরিকগণ রেমিটেন্স প্রেরণ করতে পারবেন। এখানে আরো উল্লেখ্য যে, গ্রীস , মালয়েশিয়া, ওমান, মালদ্বীপ এবং সিঙ্গাপুরে “NBL Quick Pay” চালু আছে। উল্লেখিত ৫টি দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশী নাগরিকগণ “NBL Quick Pay” এর মাধ্যমে বাংলাদেশে রেমিটেন্স প্রেরণ করতে পারেন । òশিক্ষা কার্যক্রম :প্রাথমিক শিক্ষা শক্তিশালীকরণ কর্মসূচী সম্প্রসারনের ক্ষেত্রে ব্রাঞ্চ/শিক্ষা কেন্দ্র,শিক্ষা সেবিকা ও একজন শিক্ষা সুপারভাইজারঅধিনে চিতলিয়াবাজার এলাকায় মোট ১৫টি কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশু শ্রেনী হতে ২য় শ্রেনী পযন্ত প্রাথমিক শিক্ষা শক্তিশালীকরণ কর্মসূচী পরিচালিত হচেছ । òস্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচীঃস্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচীর উদ্দ্যেশ্য দু’টিঃ
১। সাধারণ (Common) উদ্দেশ্যঃ স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সাধারণ ও প্রতিরোধযোগ্য রোগ বিমোচন। ২। সুনির্দিষ্ট (Specific) উদ্দেশ্যঃ - শিশু মৃত্যুর হার কমানো। - গর্ভবতী ও প্রসূতি মৃত্যুর হার কমানো। - সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ। - যৌনরোগ প্রতিরোধ। স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক বিষয়সমূহঃআশা নিম্নরূপ বিষষয়গুলো নিয়ে দলে সদস্যাদের মাঝে আলোচনার মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিয়েছে যা বতমানে দলে বাস্তবায়িত হচেছঃ 1| ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বৃদ্ধিঃ -নিয়মিত নখ কাটা ও পরিষ্কার রাখা। - স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহার করা। - খাওয়ার আগে ও পায়খানার পরে সাবান বা ছাই দিয়ে ভাল করে হাত ধোয়া। - নিয়মিত খাবার পর দাঁত পরিষ্কার করা এবং - ত্বক, চুল, মুখ, নাক, কান, চোখ, হাত-পা ইত্যাদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। ২। আসক্তিকর দ্রব্য থেকে বিরত থাকা- - ধুমপান, জর্দ্দা, সাদা পাতা ও অন্যান্য সকল নেশাকর দ্রব্য। ৩। নিরাপদ পানি পান এবং গৃহস্থালীর সকল কাজে ব্যবহার করা। ৪। আর্সেনিক দূষন সমস্যা এবং করনীয়। ৫। বাড়ীর সকল আবর্জনা পুড়ে বা মাটির নীচে পুতে ফেলা। ৬। বাড়ীর আশপাশ পরিষ্কার করা এবং মশা ও মাছি নাশক ঔষধ ব্যবহার করা। ৭। গৃহপালিত পশুপাখিকে নিয়মিত টিকা প্রদান। ৮। খাবার তৈরীর জায়গা পরিষ্কার রাখা এবং খাবার ঢেকে রাখা। ৯। কাঁচা লবণ বা বাড়তি লবণ না খাওয়া। ১০। যত্রতত্র থু থু বা পানের পিক না ফেলা। স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী হলেন আশা’র সকল এলএ/এলও/এবিএম’গণ। Øআশা অধুমপায়ী প্রতিষ্ঠান |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৪ | সেবা পাবার ধাপ | আশা ব্রাঞ্চ অফিসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট এলাকায় সমিতি গঠনের মাধ্যমে ও ব্যক্তিগত ভাবে। |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৫ | সিটিজেন চার্টার | এমআরএ কর্তৃক নির্ধারিত ‘‘ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে ২৭% ’’ হিসাবে ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে। |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৬ | শুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প (যদি থাকে) | ডেইরী ফার্ম, পোল্ট্রি ফার্ম, সবজী চাষ, গৃহ নির্মান, পরিবহন, আলু চাষ, ইরিগেশন, মৎস চাষ, মুড়ি ভাজা, নার্সারী ইত্যাদি। |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৭ | সাংগঠনিক কাঠামো |
আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক, জেলা নিরিক্ষক
এ্যাসিস্টেন্ট সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার (কম্পিউটার), ব্রাঞ্চ ব্যবস্থাপক,
পিয়নকাম কুক। একজন জেলা ব্যবস্থাপকের অধীনে ৩০/৩৫টি ব্রাঞ্চ অফিস থাকে, ০৪ জন আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক থাকে যাদের অধীনে ১০টি করে ব্রাঞ্চ অফিস পরিচালিত হয়। একটি ব্রাঞ্চে ১ জন ব্রাঞ্চ ব্যবস্থাপক, ১ জন সহকারী ব্রাঞ্চ ব্যবস্থাপক, ০৪/০৫ জন লোন অফিসার ও ১ জন পিয়নকাম কুক থাকে। |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৮ | জনশক্তি | মুন্সীগঞ্জ জেলায় কর্মকর্তা কর্মচারী সংখ্যা ১৯৩ জন এবং ঋণী সদস্য সংখ্যা আছে ৩৬৫২৯ জন। |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
০৯ | বিজ্ঞপ্তি (যদি থাকে) | প্রযোজ্য নহে |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১০ | যোগাযোগ | জেলা ব্যবস্থাপক, আশা-মুন্সীগঞ্জ জেলা কার্যালয়, গ্রাম-ভিটি শিলমন্দী, (মিনারা মসজিদ সংলগ্ন) পোঃ+থানা+জেলা- মুন্সীগঞ্জ, ফোন-০২৭৬২০৬৬০, ইমেইল-munshiganj@asabd.org |
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস